নিজস্ব প্রতিবেদক :
গাজীপুরে অলিতে গলিতে গড়ে উঠেছে ভুয়া ও অবৈধ ডাক্তারের চেম্বার ।কোন সার্টিফিকেট নেই, নেই কোন অনুমোদন। সাম্প্রতিক ঘটনা অনুযায়ী, মা মেডিসিন কর্নার থেকে মোহাম্মদ ইমরান হোসেন সুজন, হেলাল মার্কেট মালেকের বাড়ি,নিয়মিত রোগী দেখেন এবং নিজস্ব প্রেসক্রিপশনে অপ্রয়োজনীয় পরীক্ষা নিরীক্ষা দিয়ে থাকেন , কুমিল্লা ফার্মেসিসহ একাধিক ফার্মেসিতে বিএমডিসি সনদ না থাকলেও নিয়মিত রোগী দেখেন এবং চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছেন। গাজীপুরের মালেকের বাড়ি এলাকার ইউনিক ডায়গনস্টিক সেন্টারের চারিপাশে ফার্মেসিগুলোতে ভুয়া চিকিৎসকরা নিজেদের আসল ডাক্তার হিসেবে পরিচয় দিয়ে সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা। যাহার কারণে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষেরা স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা সাধারণত, মানুষের শরীরের নির্দিষ্ট পরীক্ষার ফলাফল বা শারীরিক অবস্থার প্রমাণপত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং একজন যোগ্যতাসম্পন্ন চিকিৎসক এটি জারি করে থাকেন এবং সেই প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা বিচার-বিশ্লেষণে ওষুধ লিখে থাকেন কিন্তু
ভুয়া চিকিৎসকরা নিজেদের আসল ডাক্তার বলে পরিচয় দিয়ে জনগণের সাথে প্রতারণা করে যাচ্ছে দিনের পর দিন। এই ধরনের ঘটনাগুলো সমাজে উদ্বেগ সৃষ্টি করলেও এ নিয়ে নেই কারো মাথাব্যথা এবং একাধিক সেবা প্রত্যাশীদের দাবি ভুয়া চিকিৎসকদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে না। জনগণ স্বাস্থ্য সেবার এই জিম্মিদশা থেকে মুক্তি চায় ও প্রশাসনের দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।