• বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:১২ অপরাহ্ন
শিরোনাম
বাংলাদেশ বিজিবির পা ধরে ক্ষমা চাইলেন বিএসএফ। মরহুম আলহাজ্ব অধ্যাপক এম এ মান্নান স্যার এর তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণসভা ও মিলাদ মাহফিল আয়োজন করে বাসন মেট্রো থানা বিএনপি পুলিশ সপ্তাহ ২০২৫ শুরু বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হচ্ছে গাজীপুর সিটির প্রথম মেয়র অধ্যাপক এম এ মান্নানের তৃতীয় মৃত্যু বার্ষিকী বাঘাইছড়িতে যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ বিদ্যুত চাকমা নামক এক সন্ত্রাসী আটক জয়পুরহাটে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবসে র্যালী ও আলোচনা সভা বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা ঢাকা মহানগরীর সাবেক সভাপতি রইস উদ্দিন হত্যার প্রতিবাদে ঢাকা চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ কর্মসূচি জয়পুরহাটে বাহাসের চ্যালেঞ্জকে কেন্দ্র করে সংবাদ সম্মেলন এরশাদ নগরের মাদক সম্রাজ্ঞী পারুল ও তার স্বামী মানিক মিয়া গ্রেফতার নওগাঁ জেলা পুলিশ কর্তৃক আন্তঃজেলা ডাকাত চক্রের ৩ জন সদস্যসহ ৮ জন গ্রেফতার ও লুন্ঠিত মালামাল উদ্ধার

১০নভেম্বর শহীদ “নূর হোসেন দিবসে” বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ এর শ্রদ্ধা নিবেদন

Reporter Name / ১৯৭ Time View
Update : শুক্রবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৩

মোঃ সাবিউদ্দিন: ১০নভেম্বর শহীদ নূর হোসেন দিবস আজ “নূর হোসেন দিবসে” বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু ভাই ও বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক জননেতা এ কে এম আফজালুর রহমান বাবু ভাইয়ের নেতৃত্বে স্বেচ্ছাসেবক লীগের শ্রদ্ধা নিবেদন। এসময় সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির অনান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিতি ছিলেন।

উল্লেখ থাকে যে, ১৯৮৭ সালের এদিনে তৎকালীন স্বৈরশাসক হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ সরকার বিরোধী আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর জিরো পয়েন্ট এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন নূর হোসেন।
মৃত্যুর পর নূর হোসেনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে রাজধানীর জিরো পয়েন্ট এলাকার নামকরণ করা হয় শহীদ নূর হোসেন স্কয়ার এবং ১০ নভেম্বরকে শহীদ নূর হোসেন দিবস ঘোষণা করা হয়।
নূর হোসেন ১৯৬১ সালে বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন।
জীবিকার সন্ধানে তার পরিবার ঢাকায় এসেছিল। নূর হোসেনের পরিবার থাকত রাজধানীর পুরনো ঢাকার বনগ্রামে।

নূর হোসেনের বাবা মজিবুর রহমান পেশায় ছিলেন একজন বেবিট্যাক্সি চালক। মা মরিয়ম বেগম গৃহিণী। নূর হোসেন নিজেও ছিলেন একজন পরিবহন শ্রমিক।
গায়ের শার্ট কোমড়ে বাঁধা, পরনে জিন্সপ্যান্ট, পায়ে কেডস, খালি গায়ে বুকে পিঠে লেখা ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক’। নূর হোসেনের পুরো শরীরটাই যেন প্রতিবাদি পোস্টার। নূর হোসেনের এ প্রতিবাদ সহ্য করতে পারেনি স্বৈরাচার সরকার। নির্মম বুলেট ছুটে আসে প্রতিবাদি যুবক নূর হোসেনের দিকে।
গুলিবিদ্ধ নূর হোসেনকে যখন একটি রিকশায় করে হাসপাতালের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন এক যুবক। গুলিবিদ্ধ নূর হোসেনকে রিকশা থেকে নামিয়ে পুলিশের গাড়িতে তুলে নেয়া হয়। নূর হোসেন যখন মৃত্যু যন্ত্রণায় ছটফট করছিলেন তখনও একজন পুলিশ সদস্য পায়ের বুট তার বুকের উপর চেপে ধরে। এমন নিষ্ঠুরভাবে সেদিন নূর হোসেনকে হত্যা করে।
নূর হোসেনের বুকে ও পিঠে ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক’ লেখা স্লোগান আজও সবাইকে স্বৈরশাসনসহ সকল অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের শক্তি ও অনুপ্রেরণা।


More News Of This Category
bdit.com.bd