• শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৪২ অপরাহ্ন
শিরোনাম
গাজীপুরে ভাওয়াল কলেজের সাবেক ছাত্রলীগ নেতার গ্রেফতার ও বিচার দাবিতে মানববন্ধন করা হয়। গাজীপুরে একটি বিদেশি পিস্তল, ১৮ রাউন্ড গুলি সহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ নওগাঁর নিয়ামতপুর আইও পাড়া স্কুলের মাঠ দখলে বাধা দেওয়ায় বিএনপির ৬ নেতাকর্মী আহত গাজীপুরে বিএনপি নেতার আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল! গাজীপুরে ১২ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার ২ ঢাকা সিটি করপোরেশন, উত্তর সিটি – দক্ষিণ সিটি, হয়তো একটি করা হোক, নয়তো ভেঙ্গে চারটি নওগাঁর মান্দায় সংখ্যালঘু হিন্দু সনাতন ধর্মাবলম্বী দশম শ্রেণির ছাত্রীকে অপহরণের অভিযোগ ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজ শাখা  ছাত্রদলের দুর্দিনের কর্মী অনিক কে বহিষ্কার করায় প্রতিবাদের ঝড় কর্মীদের মাঝে পণ্যের মূল্য যত বৃদ্ধি পাবে, ততই বতর্মান সরকারের জনপ্রিয়তা কমতে থাকবে, বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে পত্নীতলায় বাংলা নববর্ষ উদযাপন

নিষিদ্ধ সংগঠন ও ‘ফ্যাসিস্টদের’ প্রচারণা নিয়ে আইনে আসলে কী আছে? এটি নিয়ে বিতর্ক কোথায়

Reporter Name / ১৯৫ Time View
Update : শনিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৪

গণশক্তি ডেস্কঃ

নিষিদ্ধ সংগঠন ও ‘ফ্যাসিস্টদের’ প্রচার প্রচারণা বিষয়ে মিডিয়ার প্রতি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য উপদেষ্টার হুঁশিয়ারি নিয়ে নানান আলোচনা ও বিতর্ক দেখা যাচ্ছে। এ ধরনের বক্তব্যকে গণমাধ্যম ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার সাথে সাংঘর্ষিক বলে মনে করছেন মানবাধিকার কর্মীদের কেউ কেউ।

সম্প্রতি তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম তার ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে লিখেছেন, “যারা মিডিয়ায় নিষিদ্ধ সংগঠন, গণহত্যার আসামি ও ফ্যাসিস্টদের প্রচার প্রচারণা করার সুযোগ করে দিবে তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

মি. ইসলামের এই ঘোষণা “জুলাই গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার সাথে যায় কি না,” সেই প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। কারণ গত জুলাই-অগাস্ট মাসে ছাত্র-জনতার সম্মিলিত অংশগ্রহণে যে মাসব্যাপী আন্দোলন হয়েছিলো, সেখানের অন্যতম প্রধান দুই দাবি ছিল ‘বাক স্বাধীনতা ও বৈষম্যহীন সমাজ গঠন’।

কিন্তু তথ্য উপদেষ্টার ফেসবুক পোস্ট থেকে সেই দুই দাবির প্রতিফলন ঘটছে না বলেন মনে করেন বিশ্লেষক ও মানবাধিকার কর্মীদের কেউ কেউ।

এখনও সেই একই ধরনের ঘটনা আমরা প্রত্যাশা করি না। গণতান্ত্রিকভাবে, সুষ্ঠু স্বাভাবিকভাবে কার্যক্রম চলুক, আমরা তা চাই,” বলছিলেন মানবাধিকার কর্মী নূর খান লিটন।

একে মিডিয়ার জন্য হুমকি বলে মনে করেছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক জোবাইদা নাসরীন। “এখানে শুধুমাত্র নিষিদ্ধ সংগঠনের কথা বলা হয়নি। যারা ফ্যাসিস্ট বা গণহত্যার সাথে জড়িতদের কথাও বলা হয়েছে,” বলছিলেন তিনি।

মি. ইসলামের বলা ‘নিষিদ্ধ সংগঠন, গণহত্যার আসামি ও ফ্যাসিস্ট’ সম্বন্ধে আইনে আসলে কী আছে? এ বিষয়ে আইনজ্ঞ ও মানবাধিকারকর্মীরাই বা কী বলছেন?


More News Of This Category
bdit.com.bd