• শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ০১:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
পবিত্র ঈদ-উল আযহা উপলক্ষে গাজীপুর মহাসড়কের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা পরিদর্শনে জিএমপি কমিশনার। বাসন থানা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের উদ্যোগে দোয়া মাহফিল ও দুঃস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ গাজীপুরে শহীদ জিয়ার ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী পালন গাজীপুর মহানগর এলাকার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিষয়ক মতবিনিময় সভা মোহাম্মদপুর থানা পুলিশের অভিযান; চিহ্নিত মাদক কারবারিসহ গ্রেফতার ২৫ আওয়ামী লীগের জয় বাংলা ব্রিগেডের সদস্য মেশকাত হোসেন বাক্কা গ্রেফতার পবিত্র ঈদ-উল-আযহা ২০২৫ উপলক্ষ্যে ঘরমুখী যাত্রীদের নির্বিঘ্নে যাত্রা ও কর্মস্থলে ফেরা এবং যানজট নিরসন সংক্রান্তে মতবিনিময় সভা আয়োজন করে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ  রাজধানীর ধোলাইপাড়ে ঝটিকা মিছিলে অংশগ্রহণকারী আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের তিন সদস্য গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গাজীপুর জেলার আওতাধীন সকল থানা ও ওয়ার্ড পর্যায়ের কমিটি সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে। গাজীপুরে অস্ত্রসহ কিশোর গ্যাং এর ৪ সদস্য গ্রেফতার

১০নভেম্বর শহীদ “নূর হোসেন দিবসে” বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ এর শ্রদ্ধা নিবেদন

Reporter Name / ২১০ Time View
Update : শুক্রবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৩

মোঃ সাবিউদ্দিন: ১০নভেম্বর শহীদ নূর হোসেন দিবস আজ “নূর হোসেন দিবসে” বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু ভাই ও বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক জননেতা এ কে এম আফজালুর রহমান বাবু ভাইয়ের নেতৃত্বে স্বেচ্ছাসেবক লীগের শ্রদ্ধা নিবেদন। এসময় সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির অনান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিতি ছিলেন।

উল্লেখ থাকে যে, ১৯৮৭ সালের এদিনে তৎকালীন স্বৈরশাসক হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ সরকার বিরোধী আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর জিরো পয়েন্ট এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন নূর হোসেন।
মৃত্যুর পর নূর হোসেনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে রাজধানীর জিরো পয়েন্ট এলাকার নামকরণ করা হয় শহীদ নূর হোসেন স্কয়ার এবং ১০ নভেম্বরকে শহীদ নূর হোসেন দিবস ঘোষণা করা হয়।
নূর হোসেন ১৯৬১ সালে বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন।
জীবিকার সন্ধানে তার পরিবার ঢাকায় এসেছিল। নূর হোসেনের পরিবার থাকত রাজধানীর পুরনো ঢাকার বনগ্রামে।

নূর হোসেনের বাবা মজিবুর রহমান পেশায় ছিলেন একজন বেবিট্যাক্সি চালক। মা মরিয়ম বেগম গৃহিণী। নূর হোসেন নিজেও ছিলেন একজন পরিবহন শ্রমিক।
গায়ের শার্ট কোমড়ে বাঁধা, পরনে জিন্সপ্যান্ট, পায়ে কেডস, খালি গায়ে বুকে পিঠে লেখা ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক’। নূর হোসেনের পুরো শরীরটাই যেন প্রতিবাদি পোস্টার। নূর হোসেনের এ প্রতিবাদ সহ্য করতে পারেনি স্বৈরাচার সরকার। নির্মম বুলেট ছুটে আসে প্রতিবাদি যুবক নূর হোসেনের দিকে।
গুলিবিদ্ধ নূর হোসেনকে যখন একটি রিকশায় করে হাসপাতালের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন এক যুবক। গুলিবিদ্ধ নূর হোসেনকে রিকশা থেকে নামিয়ে পুলিশের গাড়িতে তুলে নেয়া হয়। নূর হোসেন যখন মৃত্যু যন্ত্রণায় ছটফট করছিলেন তখনও একজন পুলিশ সদস্য পায়ের বুট তার বুকের উপর চেপে ধরে। এমন নিষ্ঠুরভাবে সেদিন নূর হোসেনকে হত্যা করে।
নূর হোসেনের বুকে ও পিঠে ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক’ লেখা স্লোগান আজও সবাইকে স্বৈরশাসনসহ সকল অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের শক্তি ও অনুপ্রেরণা।


More News Of This Category
bdit.com.bd