বিশেষ প্রতিনিধি :

গাজীপুর চৌরাস্তা লিবাস নীট ফ্যাক্টরির একটি প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে এ ব্যাপারে আমাদের সংবাদ কর্মীদের একটি টিম সেখানে যায় আশেপাশে মানুষের ও স্কুল গুলোর কর্মকর্তার সাথে কথা বলে জানা যায় তাদের কোন পোকার অভিযোগ নেই তখন আমাদের সংবাদকর্মী আবারো এ ব্যাপারে অনেক দপ্তরে থেকে তথ্য সংগ্রহের জন্য যান তখন জানা যায় লিবাস নীট ফ্যাক্টরি কোন ধরনের ডাস্টের জন্য কোন প্রকার অসুবিধা হচ্ছে না এলাকাবাসীর এবং কি রাস্তার চলাচলকারী ও সাধারণ মানুষের কোন প্রকার অসুবিধা হচ্ছে না। পরিবেশ অধিদপ্তর এবং সিভিল সার্জন কর্মকর্তারা কাছে জানান যে এ ব্যাপারে কোন প্রকার নিবাস নীট ফ্যাক্টরি কারণে কোন ধরনের অসুবিধা হচ্ছে না এলাকাবাসীর ও পথচারীদের কিন্তু এ ব্যাপারে যারা একটি প্রতিবেদন করেছেন তা আমি বুঝতে পারলাম না কেন করেছে কি কারনে করেছে তা আমাদের বোধকম্য নয়। আরো জানা যায় পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ও কর্মকর্তা বিন্দুদের সাথে কথা বলে জানতে চাইলে যে জেনারেটর ব্যবহার করা হয় ফ্যাক্টরির তার শব্দে কি এলাকাবাসী অতিষ্ঠ হয়েছে কিনা। তখন তারা বলেন জেনাটার চালু করলে একটু শব্দ হয় কিন্তু সেই শব্দে কারো সমস্যা হয় আমাদের মনে হয় না তার চেয়েও বেশি রাস্তাঘাটে গাড়ির শব্দ পাওয়া যায় তাহলে বলেন তো এই ফ্যাক্টরির কোন ধরনের সমস্যা বা কোন প্রবলেম আছে কিনা। তখন আমাদের সংবাদকর্মী জানতে চাইলে যে একটি প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে আপনারা নাকি এ ব্যাপারে তাদেরকে বলেছেন ফ্যাক্টরির ডাস্টের ও পুরানো জেনাটারের শব্দের কারণে এলাকাবাসীর ও অসাধারণ জনগনের সমস্যা হচ্ছে তখন তারা বলে এসব মিথ্যে ও বানোয়াট। তখন আরো জানতে চাইলে আমাদের সংবাদ কর্মী যে প্রতিবেদনটি হয়েছে তা সম্পূর্ণ একটি কুচক্রী মহলের কাজ সাজে এবং কি আমাদের সংবাদকর্মী ফ্যাক্টরির ভিতরে ঢুকে সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করেন এবং দুই হাজার শ্রমিক সেই ফ্যাক্টরিতে কাজ করেন শ্রমিকদের সাথে কথা বলে জানা যায় তাদের কোন ধরনের অসুবিধা বা রোগ জীবাণু হয়নি কোন কোন শ্রমিক চার পাঁচ বছর ও দশ বছরের শ্রমিক আছে তারা বলেন আমাদের কোন রোগ বা জীবাণু আক্রান্তে হয়নি। তখন আমাদের সংবাদকর্মী জানতে চান যে আপনাদের ফ্যাক্টরিকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে যার সোশ্যাল মিডিয়া ও জনতার সামনে প্রকাশ করা হয়েছে তখন তারা বলেন কিছু চাঁদাবাজ ও দলীয় অঙ্গসংগঠনের লোকজনেরা এসেছিল এবং আমাদের ফ্যাক্টরির কর্মকর্তা বৃন্দর সাথে তর্কতর্কী হয় এবং তারা মোটা অংকের কিছু চাঁদা দাবি করেন তা দিতে রাজি হননি আমাদের ফ্যাক্টরি কর্মকর্তা বৃন্দ তাই হয়তো তারা এই প্রতিবেদন তৈরি করেছেন। তখন আমাদের সংবাদ কর্মী ফ্যাক্টরি উদ্ধ তম কর্মকর্তার সাথে কথা বলে জানতে পারে কিছুদিন আগে তাদের ফ্যাক্টরিতে একদল সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ এসেছিল তারা এসে আমাদের কাছে মোটা অংকের চাঁদা দাবি করেন আমরা দিতে অস্বীকার করাতে তারা বলেন আমাদের দেখে নিবে এবং কি আমাদের মৃত্যুর হুমকি পর্যন্তই দিয়েছেন তাই আপনারা যারা দেশ ও জাতির কল্যানে কাজ করেন তাদের কাছে আমার একটাই চাওয়া আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক হয়ে যেন স্বাধীন ভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারি সেই ব্যাপারে আপনারা আমাদের একটু সহযোগিতা করুন তা না হলে হয়তো একদিন এদেশ থেকে গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি গুলো ধ্বংস হয়ে যাবে আপনাদের প্রকাশের মাধ্যমে দেশ ও জাতির মঙ্গলে যেন আসে । তারা আরো বলেন এই দেশে ব্যবসা করার জন্য সরকারি নিয়ম মেনে চলি এবং সরকারি কাগজপত্র আমাদের সব আছে এবং আমাদের ফ্যাক্টরি সরকারিভাবে পরিদর্শন করে তারপর কাগজপত্র দিয়েছেন আমরা ভ্যাট ট্যাগ দিয়ে ব্যবসা-বাণিজ্য করছি কিন্তু একদল অর্থলোভী মানুষ ও সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ দের জন্য আমরা ব্যবসা করতে পারছি না তাই আমরা স্বাধীনভাবে ব্যবসা করার জন্য সরকারকে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এ ব্যাপারে তারা যেন খতিয়ে দেখেন আমাদের স্বাধীনভাবে ব্যবসা করার জন্য সহায়তা প্রদান করেন।