নিজস্ব প্রতিবেদক

৩৮ নং ওয়ার্ড গাছা থানা গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের প্রতিটা মুদির দোকানে বিক্রি হচ্ছে নকল হলুদ মরিচের ভেজাল মসলা।
নিখুঁত হলুদ নিখুঁত মরিচ অত্যাধুনিক মেশিনে ফিল্টারকৃত ১০০% খাঁটি হলুদ ১০০% মরিচের গুড়া উৎপাদন মোড়ক জাত ও বাজারজাতকারী ফাহিম ট্রেডার্স ডিবি রোড পূর্ব বাজার সমীর মুন্সিরহাট সেনবাগ নোয়াখালী।এই হলুদ মরিচের গুঁড়া গুলো কুরিয়ার সার্ভিসে আসে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস থেকে রাতে নিয়ে আসে মোঃ রিপন।
৩৮ নং ওয়ার্ড দক্ষিণ খাইলকুর সুলতান মেডিকেল রোড মুক্ব সরণির সামনে নকল হলুদ মরিচ আরো কিছু পণ্য নিয়ে ব্যবসা করিতেছে মোঃ রিপন এ ব্যাপারে রিপন সাহেবের কাছে জিজ্ঞেস করিলে তিনি বলেন আমি দীর্ঘদিন থেকে এ ব্যবসা করিতেছি ৩৮ নং ওয়ার্ডে। কিন্তু এ ব্যাপারে আমি কোন তথ্য দিতে পারবো না।আমাকে এই হলুদ মরিচের গুড়াগুলো মোঃ দেলোয়ার পাঠিয়েছেন সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এই ঠিকানায় পাঠিয়েছে আমার কাছে সম্পূর্ণ ডকুমেন্ট আছে তার শুক্রবারে আসার কথা এ ব্যাপারে দেলোয়ার সঙ্গে কথা বলেন কথা বলতে চাইলে তিনি কথা বলতে অইচ্ছুক জানিয়েছেন।আমরা জানতে পারি দুজনার ভিতরই সমস্যা আছে।দেলোয়ার নকল মাল পাঠায় কুরিয়ার সার্ভিসে রিপনের কাছে। রিপন বিক্রি করে আসতেছে ৩৮ নং ওয়ার্ডের অলিতে গলিতে প্রতিটা মুদির দোকানে । অতঃপর ফাহিম ট্রেডার্স এর মালিক দেলোয়ার হোসেন কে ফোন করলে কথা বলতে চাইলে সে ফোন রিসিভ না করে এড়িয়ে যায়। ব্যবসায়ী রিপন মিয়ার কাছে জেবুর বার্তা  ২৪.  কম এর প্রতিবেদক তারেক রহমান এর সাথে কথোপকথনে চলে যায় তারপর সে চ্যালেঞ্জ করে বলে তার হলুদের গোড়া এবং মরিচের গুঁড়া এক নাম্বার। এর মধ্যে কোন ভেজাল মেশানো নেই।এরমধ্যে সে নিজে পানি দিয়ে এবং গ্লাস দিয়ে সে পরীক্ষা করে দেখাতে চাইলে পরীক্ষা করে দেখা যায় যে হলুদের মধ্যে রং এবং কিছু ভেজাল পণ্যের মিক্সার রয়েছে। নকল হলুদ মরিচ বিক্রি করা এটি একটি গুরুতর অপরাধ এবং এর জন্য বিভিন্ন ধরনের শাস্তির সম্মুখীন হতে পারে। সাধারণত, এই ধরনের অপরাধের জন্য অর্থদণ্ড, কারাদণ্ড, অথবা উভয় দণ্ডেই দণ্ডিত করা হতে পারে। এছাড়াও, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে লাইসেন্স বাতিল বা ব্যবসা বন্ধ করে দেওয়ার মতো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতা থাকে।
যদি কোনো ব্যক্তি নকল বা ভেজাল পণ্য বিক্রি করে, তবে এটি একটি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে এবং তাকে এই অপরাধের জন্য দায়ী করা হবে। নকল পণ্য তৈরি বা বিক্রি করা উভয় ক্ষেত্রেই শাস্তির বিধান রয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, যদি কোনো ব্যক্তি খাদ্যদ্রব্যের সাথে ভেজাল মিশিয়ে বিক্রি করে, তবে তাকে “খাদ্য নিরাপত্তা আইন” অনুযায়ী শাস্তি দেওয়া হতে পারে। এই আইনে, ভেজাল মেশানোর জন্য অর্থদণ্ড এবং কারাদণ্ড উভয়ই হতে পারে।
অন্যদিকে, যদি কোনো ব্যক্তি কোনো পণ্যের নকল করে, তাহলে “পণ্য মোড়কজাতকরণ আইন” অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। এই আইনে, নকল পণ্য তৈরি বা বিক্রি করার জন্য জরিমানা এবং কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে।
এছাড়াও, যদি কোনো ব্যক্তি নকল হলুদ মরিচ বিক্রি করে জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর কিছু করে, তাহলে তার বিরুদ্ধে “সংক্রামক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) আইন” অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। এই আইনে, জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর কিছু করলে তার জন্য জরিমানা এবং কারাদণ্ড দুটোই হতে পারে।
অতএব, নকল হলুদ মরিচ বিক্রি করা একটি গুরুতর অপরাধ এবং এর জন্য বিভিন্ন ধরনের শাস্তির সম্মুখীন হতে পারে। তাই, এই ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকা উচিতবিএসটিআই (BSTI) এর অনুমোদন ছাড়া কোনো খাদ্য পণ্য বাজারজাত করা যাবে না। যদি কোনো খাদ্য পণ্য, বিশেষ করে যেগুলোর জন্য বিএসটিআই-এর অনুমোদন বাধ্যতামূলক, সেটি অনুমোদন ছাড়া বিক্রি করা হলে তা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।
বিএসটিআই (বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস টেস্টিং ইনস্টিটিউশন) একটি সরকারি সংস্থা, যা পণ্যের গুণমান নিয়ন্ত্রণ করে। খাদ্যপণ্য সহ বিভিন্ন পণ্যের মান সনদ প্রদান করে থাকে বিএসটিআই। যদি কোনো পণ্য বিএসটিআই-এর বাধ্যতামূলক ১৮১টি পণ্যের তালিকার মধ্যে পড়ে, তবে সেটি বাজারজাত করার আগে অবশ্যই বিএসটিআই-এর অনুমোদন থাকতে হবে নকল হলুদ মরিচ বিক্রি করলে শাস্তির বিধান রয়েছে। এটি একটি গুরুতর অপরাধ এবং এর জন্য বিভিন্ন ধরনের শাস্তির সম্মুখীন হতে পারে। সাধারণত, এই ধরনের অপরাধের জন্য অর্থদণ্ড, কারাদণ্ড, অথবা উভয় দণ্ডেই দণ্ডিত করা হতে পারে। এছাড়াও, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে লাইসেন্স বাতিল বা ব্যবসা বন্ধ করে দেওয়ার মতো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে।